রিয়াজ স্টাফ রিপোর্টার
যোগদানের মাত্র কিছুদিন এর মধ্যেই প্রশংসিত হয়েছেন অফিসার ইনচার্জ ( ওসি) জনাব মো: সোহেল রানা তিনি শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী থানায় যোগদানের পরপরই শত বছরের প্রথা ভেঙ্গে নালিতাবাড়ী থানায় প্রশংসিত হন ওসি মো: সোহেল রানা তিনি এর আগে জামালপুর জেলার গোয়েন্দা শাখায় দায়িত্বে ছিলেন।
মূলত বিভিন্ন এলাকা থেকে বিভিন্ন ধরনের আসামি গ্রেফতার করে নালিতাবাড়ী থানাকে বৈষম্য দূর করতে একমাত্র ওসি হলেন মো: সোহেল রানা।
এ ঘটনার পর থেকেই ওসি মো: সোহেল রানা জনগনের প্রশংসায় পঞ্চমুখ।
তিনি নালিতাবাড়ী থানায় যোগদানের পর থেকেই সাধারণ জনগণের সেবা কি ভাবে নিশ্চিত করা যায় এ ব্যাপারে ও উদ্যোগ গ্রহন করেছেন। ওসি মো: সোহেল রানা কোনো ধরনের অপরাধী মূলক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে কোনরকম আপস করেন না
পুলিশ এবং জনগণের মাঝে দূরত্ব ঘোচাতে ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন।
থানার ওসির রুমে ঢুকতে যে অনুমতি নিতে হয় সেই প্রথার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন ওসি মো: সোহেল রানা তার বলা আছে একজন গণকর্মচারীর অফিসে ঢুকতে কোন অনুমতির প্রয়োজন নেই সরাসরি রুমে ঢুকুন।
ওসির এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে নালিতাবাড়ীবাসী এ ধরনের কর্মকাণ্ড পুলিশের এবং জনগণের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরি করবে। থানায় সেবা নিতে আসা জনগণের ভোগান্তি না হয় সে ব্যাপারে তিনি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন।
ওসি নিজেই জনগণের বিভিন্ন সমস্যার কথা শুনে সমাধান করে দেন এবং নালিতাবাড়ী থানায় কোন ধরনের চুরি ডাকাতি না হয় সে ব্যাপারে তিনি নিজে সজাগ থেকে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে টহল দেয়। তাছাড়াও নালিতাবাড়ী থানার ওসি মো: সোহেল রানা নিজেও ওয়ারেন তামিল,মাদকউদ্ধার, ও সচেতনতার বিষয়ে উঠান বৈঠকসহ কার্যক্রম চালান।
গত ৫ জানুয়ারি ৬৫০ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার করেন যাহার মূল্য ৭,০০০০০/- টাকা
এবং সাজা প্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার করেন নালিতাবাড়ী বাসী এর জন্য ওসি মো: সোহেল রানা কে অভিনন্দন ও জানান।
নালিতাবাড়ী থানায় সেবা নিতে আসা এক ব্যক্তি দৈনিক দেশ বুলেটিন, দৈনিক সোনালী কন্ঠ, দর্পণ টেলিভিশন, দৈনিক আজকালের কন্ঠ, কে বলেন যে, আমি গত কয়েকদিন আগে জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে থানায় এসেছিলাম এসে যা দেখলাম তাতে আমি রীতিমতো হতবাক ওসি মো: সোহেল রানা নালিতাবাড়ীবাসীকে যে ধরনের সেবা দিয়ে যাচ্ছে এ ধরনের সেবা যদি সারা বাংলাদেশ দেওয়া যেত তাহলে পুলিশ আর জনগণের মধ্যে দ্বন্দ্ব থাকত না।
নালিতাবাড়ী থানার ওসি মো: সোহেল রানা বলেন আমি মূলত গণপ্রজাতন্ত্রের একজন কর্মচারী জনগণকে সেবা দেওয়াই আমার কাজ আর আমি যা করছি তা আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব থেকেই করছি। আমি চাই আমার থানায় এসে যেন কোন মানুষ কষ্ট না পায় জনগণের সেবা দেওয়াই আমার মূল লক্ষ্য পুলিশ ও জনগণের মধ্যে সুসম্পর্ক ও সেতু বন্ধন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
এ জাতীয় আরো খবর..