নিজস্ব প্রতিবেদক: মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার পয়লা ইউনিয়নের গবর নারচী কবরস্থানের মাটি ভরাট বাবদ ২ মেট্রিক টন চাল আত্মসাৎ এর অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা যায় ২০২২- ২০২৩ অর্থ বছরে নারচী,বেগুন নারচী,গবর নারচী এবং ছোটরঘুনাথপুর ৪ গ্রামের ১ টি কবরস্হানের মাটি ভরাট বাবদ প্রকল্প ভিত্তিক দুই মেট্রিক টন চাউল অনুমোদন হওয়ার পর,পয়লা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের মোঃ সায়েদুর রহমান মেম্বার সভাপতি, ২ নং ওয়ার্ডের মোঃ মন্টু মিয়া মেম্বার সেক্রেটারি নিযুক্ত হন। ১ নং ওয়ার্ডের মোঃসায়েদুর রহমান মেম্বার ও ২ নং ওয়ার্ডের মোঃ মন্টু মিয়া মেম্বার বলেন, গবর নারচী কবরস্থানের মাটি ভরাট এর কথা বলে, ঘিওর উপজেলা পি আই ও অফিস থেকে দুই মেট্রিক টন চাউল উত্তোলনের জন্য, আমাদের নিকট থেকে পয়লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ হারুন অর রশিদ স্বাক্ষর নেন।
২০২২-২০২৩ অর্থবছরের মেয়াদ ২০২৩ সালের জুন মাসে মেয়াদ শেষ হলে ও উক্ত কবরস্থানের মাটি ভরাট না করে দুই মেট্রিক টন চাল আত্মসাৎ করেছেন বলে জানা যায়।
এ বিষয়ে পয়লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোঃ হারুন অর রশিদ বলেন, এই কাজ সম্পর্কে আমার জানা নেই।ঘিওর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার অফিস সহায়ক মোঃইলিয়াস উদ্দিন বলেন, আমাদের জানামতে কবরস্থানের মাটি ভরাট বাবদ, ইউ পি চেয়ারম্যান মোঃহারুন অর রশিদ কবরস্থানের কমিটির নিকট বরাদ্দ পৌঁছে দিয়েছেন।কিন্তু কবরস্থানের কমিটি এবং কবরস্থানের দাতাগোষ্ঠীর সন্তান মোঃ রাতুল হাসান (বাবু বেপারী) বলেন, চেয়ারম্যান কবরস্থানের মাটি ভরাট বাবদ ১ ছটাক চাল ও বরাদ্দ দেননি।জনগন বলেন যে চেয়ারম্যান কবরস্হানের বরাদ্দ আত্মসাৎ করেন, আমরা এমন চেয়ারম্যান চাইনা। ঘিওর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ জাহাঙ্গীর আলম কে ফোন করলে ফোন রিসিভ করেন নি। ঘিওর উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে একাধিক বার ফোন করলে ফোন রিসিভ করেন নি।
এ জাতীয় আরো খবর..