নিজস্ব প্রতিবেদক: মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার পয়লা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য (মেম্বার)মোঃ আরশেদ আলী ১১/০৪/২৪ ইং তারিখ রাত ১১.৩০ ঘটিকার সময় নগ্ন হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন।বরুরিয়া গ্রামের আরিফ এর ভাষ্যমতে জানা যায় কলিয়া ইউনিয়নের টেপরী গ্রামের অটো রিক্সার ড্রাইভার গোপাল,অজ্ঞাত আরো একজন, ১ টি মেয়ে নিয়ে চকমিরপুর ইউনিয়নের বানিয়া ঘোনা খাপাড়া এলাকায় কাটুন ফ্যাক্টরির দক্ষিণ পাশের ছাপরায় অনৈতিক কাজ চালাতে থাকলে, বানিয়াঘোনা এবং বাসুদেব বাড়ির স্থানীয় আজ্ঞাত ১৫ থেকে ২০ জন জনতা তাদের কে আটক করেন। এক পর্যায়ে গোপাল ও তার সাথে থাকা আরেকজন এবং মেয়েটি, স্থানীয় জনতাদের ১২০০০ টাকার দেন দরবার করেন। যাতে করে স্থানীয় জনতা তাদেরকে পুলিশের হাতে হস্তান্তর না করেন।পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে গেলে আরিফ, ঘিওর উপজেলার পয়লা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য (মেম্বার) মোঃ আরশেদ আলী কে ফোন করে ঘটনাস্থলে উপস্থিত করেন।আরিফ আর ও বলেন মেম্বার মোঃ আরশেদ আলী উপস্স্থিত হয়ে স্হানীয় জনতাদের হুমকি ধামকি সহ থানা পুলিশের ভয়-ভীতি দেখালে, নগ্ন হামলার শিকার হন।জীবন রক্ষার্থে আরিফ দৌড়ে ভুট্টা খেতে পালিয়ে যান ।
ঘিওর থানার এসআই মশিউর রহমান বলেন, রাত তিন টার পরে পয়লা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য(মেম্বার) মোঃ আরশেদ আলী আমাকে ফোন করলে,আমি ছুটিতে থাকায় থানার ডিউটি অফিসারের ফোন নাম্বার দিয়ে থাকি।এর চেয়ে আমি বেশি কিছু জানি না। জনমনে প্রশ্ন উঠেছে পয়লা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য (মেম্বার)মোঃ আরশেদ আলী ঘটনাস্থলে গেলেন এবং নগ্ন হামলার শিকার হলেন রাত সাড়ে ১১ টায়। কিন্তু থানা পুলিশকে কেন রাত তিনটার পরে ফোন করলেন? মেম্বার মো: আরশেদ আলীর ফোন বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি। ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকুমার বিশ্বাস বলেন মামলা প্রক্রিয়াধীন অবস্থায় আছে।
এ জাতীয় আরো খবর..