×
সদ্য প্রাপ্ত:
বাংলাদেশের জনগণ স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের নামে কোনো রকম কোনো কম্প্রোমাইজ করবে না-হাজী ইয়াসিন ভারতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে ঢাকায় বিক্ষোভ সৌদিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের নজিরবিহীন রেকর্ড, ছাড়িয়েছে ৩০০ সৌদিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের নজিরবিহীন রেকর্ড, ছাড়িয়েছে ৩০০ কাপ্তাই সেনাবাহিনীর উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ এবং শিশু নিকেতনে বিজয় দিবসের প্রস্তুতি কুমিল্লা মেঘনায় যৌথবাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক ও টাকাসহ আটক-৫ শেরপুরে ৩৩ তম আন্তর্জাতিক ও ২৬ তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস পালিত ভারতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে ফেনীতে বিএনপির বিক্ষোভ শ্রীপুরে প্রতিবন্ধী দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা খুলনা ঢাকা পদ্মা রেল সংযোগ প্রকল্প জনবল সংকটে এখনই শুরু হচ্ছে না ট্রেন যাত্রা
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৬-১৫
  • ৫৯ বার পঠিত
ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধ শেষ করার লক্ষ্যে মস্কোর ওপর চাপ প্রয়োগের জন্য বিশ্ব নেতারা সুইজারল্যান্ডে ইউক্রেন শান্তি সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন। শনিবার (১৫ জুন) সুইজারল্যান্ডে শুরু হয় এই সম্মেলন। তবে সেখানে রাশিয়া ও তার ঘনিষ্ঠ মিত্র চীন অনুপস্থিত রয়েছে।
সুইজারল্যান্ডে ইউক্রেন শান্তি সম্মেলনে কার্যকর কোন পদক্ষেপ নেয়া যাবে বলে মনে করেন বিশ্বনেতারা। 

শনিবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট কামালা হ্যারিস এবং ব্রিটেন, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ও জাপানের নেতারা শীর্ষ সম্মেলনে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

রাশিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখা ভারত, তুরস্ক এবং হাঙ্গেরিও এতে যোগ দেবে বলে ধারণা।
 
কিন্তু রাশিয়া এই সম্মেলনকে ‘নিরর্থক’ দাবি করে প্রত্যাখ্যান করায় তার মিত্র চীনও সম্মেলনে যোগ দেয়া থেকে বিরত থাকছে।

আর চীন এই সম্মেলনে যোগ না দেয়ায় রাশিয়াকে একঘরে করে দেয়ার পশ্চিমা দেশগুলোর চেষ্টা ম্লান হয়ে গেছে। তাছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে ইউক্রেন অনেকটা ‘ব্যাকফুটে‘ চলে গেছে।

এদিকে শনিবার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময়, জেলেনস্কি বলেছেন এই সম্মেলনে ইতিহাস তৈরি হবে।

সুইস প্রেসিডেন্ট ভায়োলা আমহার্ডের পাশাপাশি এক বক্তৃতায় জেলেনস্কি বলেন, এই সমাবেশের মধ্য দিয়ে এরমধ্যেই একটি ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে।
 
এদিকে জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শোলজ এই সম্মেলনকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পরিসমাপ্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে অভিহিত করেছেন।
 
এর আগে শুক্রবার (১৪ জুন) রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, মস্কো ইউক্রেনে যুদ্ধ শেষ করবে; তবে এর জন্য কিয়েভবে ন্যাটো সদস্য হওয়ার বাসনা ত্যাগ করতে হবে এবং ইউক্রেনে রাশিয়ার দাবি করা চারটি অঞ্চল মস্কোর হাতে তুলে দিতে হবে। তবে রাশিয়ার এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে ইউক্রেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
lube
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat