×
সদ্য প্রাপ্ত:
বাউফলে সড়ক দু'র্ঘ'ট'না'য় নি'হ'ত ১ আ'হ'ত ২ শেরপুরে সাইবার নিরাপত্তায় সচেতনতাম‍‍ূলক সেমিনার সীমান্তে সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করে বিদ্বেষ মূলক মনোভাব পরিহার করার আহবানঃ ভারতীয় সেনা প্রধানের জাতীয় সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন ময়মনসিংহ জেলা শাখার আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয় বিশিষ্ট আলোকচিত্রী ও সাংবাদিক মুগনিউর রহমান মনি বর্ষসেরা ফটোগ্রাফার হিসাবে পুরস্কৃত ঝিনাইগাতীতে "স্বপ্নসারথি" সেশন অনুষ্ঠিত রূপগঞ্জে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে স্বজনদের সংবাদ সম্মেলন পশ্চিমবঙ্গের সোনারপুর থেকে অবৈধ প্রবেশকারী ৫ বাংলাদেশিকে গ্রেফতার কয়রায় বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃ -গোষ্ঠীদের মাঝে হাঁস-মুরগীর খাদ্য বিতরণ সাতক্ষীরা থেকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নিশি গ্রেফতার
  • প্রকাশিত : ২০২৫-০১-১৩
  • ৭ বার পঠিত
কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি

জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রের দাবিতে গাজীপুরের কালীগঞ্জে লিফলেট বিতরণ করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) দিনব্যাপী উপজেলার কালীগঞ্জ পৌরসভা, নাগরী, তুমলিয়া, বক্তারপুর, জামালপুর ও জাঙ্গালিংয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় লিফলেট বিতরণ, গণসংযোগ ও পথসভা করে সচেতনতা সৃষ্টি করা হয়।

এ সময় জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম আহবায়ক সারোয়ার তুষার, কেন্দ্রীয় সংগঠক আলী নাসের খান, নির্বাহী সদস্য তাজনূভা জাবীন, জনি আখন্দ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক শ্যামলী সুলতানা জেদনি, গাজীপুর জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ শরিফুল ইসলাম  উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম আহবায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, সরকার বলেছে সকল রাজনৈতিক দলসহ অংশীজনের মাধ্যমে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র ঘোষণা করবে। আমরা সরকারকে সাধুবাদ জানাই। আমরা চাই জুলাই আন্দোলনকে বেগবান করা ও সমর্থন দেওয়া আমাদের ছাত্রজনতা, দেশের খেটে-খাওয়া মানুষসহ নানা শ্রেণি পেশার মানুষের কথা যেন এই ঘোষণাপত্রে থাকে। এই নতুন বাংলাদেশ হবে সকলের। এখানে কোন বৈষম্য থাকবে না। এই বৈষম্যের  বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই ছিল। এই উদ্দেশ্যে আমরা গণসংযোগ চালাচ্ছি।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক শ্যামলী সুলতানা জেদনি বলেন, কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় এ কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের পর রাষ্ট্রীয়ভাবে ঘোষণাপত্র স্বীকৃতি পেয়েছিল। ২০২৪ কেন পাবে না? ২০২৪ তো ২২ হাজার আহত ভাই-বোন আছে, আড়াই হাজার শহীদ হয়েছেন। দেখা যাবে আগামী পাঁচ বছর পর তা বিলুপ্ত হয়ে যাবে। তাহলে পরবর্তী প্রজন্ম আর জানতে পারবে না এই বিপ্লব আর গণঅভ্যূত্থানের কথা। আমরা চাই আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম শহীদ ও আহত ভাইদের কথা জানুক। তাদের স্বীকৃতি দেওয়া হোক। তাই আমরা সবার মতামত চাই।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
lube
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat