গাইবান্ধা প্রতিনিধি:
বিপিএড সনদ জাল করে প্রায়২৪ বছর ধরে চাকরি করার অভিযোগ উঠেছে সুন্দরগঞ্জের সীচা শুভজান জুলেখা মহিলা দাখিল (প্র:আ:) মাদ্রাসার বিপিএড শিক্ষিকা সেলিনার বিরুদ্ধে। তবে এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না প্রশাসন বলে অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীরা।
অভিযোগ সুত্রে জানাগেছে, ২০০০ সালে শর্তসাপেক্ষে শরীরচর্চা শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান সেলিনা। একই বছরে এমপিওভুক্তি হন তিনি( যার ইনডেক্স নম্বর(N৬৮৪১১৯) । ২০০৪ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বগুড়াশহীদ মোস্তাফিজুর রহমান বিপিএড কলেজ থেকে বিপিএড ডিগ্রি অর্জন করেন সেলিনা। যার রেজিষ্ট্রেশন নম্বর ৮৬৫১১,রোল নম্বর ২২৩৯, শিক্ষা বর্ষ ২০০১-২০০২ । ওই সনদ পরবর্তীতে এমপিওভুক্তর সাথে এড করান। সনদ নিয়ে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের সন্দেহ হলে সনদ যাচাইয়ের উদ্যোগ নেয় মাদ্রাসার সুপার।অন লাইনে কোন তথ্য খুঁজে না পেয়ে বিষয়টি ধামাচাপা দিয়ে প্রতিমাসে মাশোহারা নেন মাদ্রাসার সুপার মো.আশরাফুল আলম।
উল্লেখিত সাময়িক সনদপত্রটির ব্যাপার বগুড়া শহীদ মোস্তাফিজুর রহমান কলেজের অধ্যক্ষ সাথে কথা বললে তিনি বিভিন্ন রেকর্ডস পত্র যাচাই-বাছাই করে বলেন রেকর্ড অনুযায়ী সনদের তথ্য সঠিক নয় এবং এটি একটি জাল সনদপত্র।’
অভিযুক্ত শিক্ষিকার সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমার স্বামী সনদ পত্রটি আমাকে দিয়েছে।
এ জাতীয় আরো খবর..