ষ্টাফ রিপোর্টারঃ আগামী ৫ জুন গফরগাঁও উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অবাধ-সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ ভাবে সম্পন্ন করার দাবীতে গফরগাঁও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ঘোড়া প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ড. আবুল হোসেন দীপু ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবে ৩ জুন দুপুর সাড়ে ১২ টায় সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন। সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি দাবী করেন, প্রশাসনের সর্বস্তরে আবেদন নিবেদন করেও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এবং আমার প্রতিপক্ষ প্রার্থী আশরাফ উদ্দিন বাদল এর পেটুয়া বাহিনীর অবৈধ অস্ত্রের মহড়া ও জনগণকে ভয়ভীতি প্রদর্শন মোটেও বন্ধ হচ্ছে না। স্থানীয় প্রশাসনের লোকজন আমাকে কোন ধরনের সহযোগিতা করছেন না। তিনি বলেন, সাংবাদিক সমাজ জাতির বিবেক দেশ ও সমাজের আয়না। আপনাদের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশের প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দৃষ্টি আর্কষণ করছি বিভিন্ন কারনে জনমনে ও ভোটারদের মাঝে ভীতির সঞ্চার হচ্ছে। পক্ষপাতিত্ব মূলক আচরনের জন্য আমি শংকিত ও ভীত সন্ত্রন্ত কেননা নিরপেক্ষ ভাবে ভোট গ্রহণ কোন ভাবেই সম্ভব নাহলে উদ্ভুদ পরিস্থিতির জন্য সহকারী রিটার্নিং অফিসার ও রির্টানিং অফিসারকে এর দায়ভার বহন করতে হবে। সাংবাদিক সম্মেলনে ডক্টর আবুল হোসেন দীপু বলেন, আমার গাড়িতে হামলা করা হয় এবং আমার শান্তি পূর্ন গনসংযোগে বাঁধা প্রধান করা হয়েছে। নির্বাচনী প্রচারনার সময় আমার লোকজনের উপর আনারস প্রার্থীর লোকজন কয়েক রাউন্ড গুলি করে পলিশ নিরব ভুমিকায় ছিল। গত ২জুন বিকাল আনুমানিক ৪ টায় গয়েশপুর বাজার এলাকায় আমার প্রচার কাজে ব্যবহৃত মাইক ভাঙ্গচুর ও প্রচার কাজে ব্যাহত করে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রতিপক্ষ প্রার্থীর লোকজন আমার পোস্টার ছিড়ে ফেলছে। আমার নির্বাচনী কর্মীদেরকেও অব্যাহত ভাবে ভয়-ভীতি প্রদর্শন করে চলছে। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার না করায় কর্মীরা চরমভাবে ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছে।
অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও পাগলা থানার ওসিকে প্রত্যাহার পূর্বক নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য নির্বাচন কমিশনারের কাছে দাবি জানাচ্ছি।। এসময় ঘোড়া মার্কার প্রধান সমন্বয়কারী আবুল কাশেম, প্রধান এজেন্ট বীর মুক্তিযোদ্ধা ফরিদুজ্জামান প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এ জাতীয় আরো খবর..