মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি: মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার ঘিওর সরকারি কলেজের পিছনে অবৈধ ড্রেজার দিয়ে বালু মাটি কাটার ফলে সরকারি কলেজ,ঘিওর ডি এন হাই স্কুল ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে। ধলেশ্বরী নদীতে বর্ষা মৌসুম শুরু হলে, ঘিওর সরকারি কলেজ এবং ঘিওর ডিএন হাই স্কুল নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ার আংশকা রয়েছে। অপরদিকে ঘিওর মাইলাগি ধলেশ্বরী নদীতে অবৈধ ড্রেজার দিয়ে বালু মাটি পাচার করছে ঘিওর উপজেলা ছাএলীগের সভাপতি রনি এবং ছাএলীগ নেতা তাপস। ছাএলীগের সভাপতি রনি বলেন নিউজ করে যা পারেন তা করেন গিয়ে।ঘিওর উপজেলার সাবেক আওয়ামী যুবলীগ নেতা আমিনুর বেপারী ঘিওর সরকারি কলেজের পিছনে অবৈধ ড্রেজার দিয়ে বালু মাটি কাটার পর নতুন করে শুরু করেছেন শ্মশান ঘাটের উত্তর পাশে।৷ আমিনুর বেপারীর অবৈধ ড্রেজার বাণিজ্যের ফলে ঘিওর সরকারি কলেজ, ঘিওর ডিএন হাই স্কুল, শ্মশানঘাট, ঘিওর ধানহাট, নদী পাড়ের বসত বাড়ি ঘর নদী গর্ভে হুমকির মুখে পড়লে, মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে অভিযান ও ধরাছোঁয়ার বাইরে আছেন অবৈধ ড্রেজার ব্যবসায়ী সাবেক যুবলীগ নেতা আমিনুর বেপারী। অবৈধ ড্রেজার ব্যবসায়ীদের নিকট প্রশাসন আজ অসহায় অথবা প্রশাসনের কিছু অংশ দেখে, না দেখার ভান করে থাকে, বলে মনে করছেন ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ। ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করে অবৈধ ড্রেজার বাণিজ্য বন্ধের জন্য অনুরোধ করেছেন। সচেতন মহল বলছেন নদী পাড়ের সুরক্ষা, ঘিওর সরকারি কলেজ, ডি এন হাই স্কুল, বসত বাড়ি ঘর এবং শ্মশান ঘাট সুরক্ষার জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক বরাদ্দকৃত শত কোটি টাকা গুটি কয়েক অবৈধ ড্রেজার ব্যবসায়ীদের পকেটে গেলে, প্রশাসন নিরাবতা পালন করছেন। সাবেক যুবলীগ নেতা আমিনুর বেপারী বলেন, আর কয়েকদিন চালাবো নিউজ কইরেন না।ঘিওর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আমিনুল ইসলাম বলেন, এখনি ব্যবস্হা নিচ্ছি।
এ জাতীয় আরো খবর..