×
সদ্য প্রাপ্ত:
চকরিয়ায় যুবদলের দ্বি বার্ষিকী কাউন্সিল সম্মেলন ২০২৪ অনুষ্ঠিত রাঙ্গাবালীতে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের দশম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবি চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ১ আরোহী নিহত" মহিপুরে চোর চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার দীর্ঘ ১৬ বছর পর দেশে আসলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিএনপি নেতা ইব্রাহিম ফরিদপুর বিসিসি ও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সাথে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজির বরগুনা পুলিশের বিশেষ কল্যাণ সভায় যোগদান ভান্ডারিয়াকে বাল্য বিবাহ মুক্ত উপজেলা ঘোষনা রাণীশংকৈলে পুষ্টি বিষয়ক সচেতনামূলক ক্যাম্পেইনিং পুষ্টি মেলার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরন গাইবান্ধায় পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার, সৎ মা আটক
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৪-০৪
  • ৭৪ বার পঠিত
আলমগীর মন্ডল: ঈদ যত এগিয়ে আসছে বিপণিবিতানে ক্রেতাদের ততই ভিড় বাড়ছে। নওগাঁর নিয়ামতপুরে প্রস্তুতি নিয়ে কোমর বেঁধে নেমেছে কাপড়, রকমারি ডিজাইনের পোশাক, টেইলার্স, প্রশাধনী ব্যবসায়ীসহ নামি-দামি শপিং মল, ফ্যাশন হাউজগুলো। ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে মার্কেটগুলো করা হয়েছে আলোকসজ্জায় সজ্জিত। তবে নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতির ফলে ক্রেতারা এবার ঈদে হাত খুলে কেনাকাটা করতে পারছে না ক্রেতারা।

নিয়ামতপুর উপজেলার সদর বাজারে অবস্থিত বিপণিবিতানগুলোতে পোশাক থেকে শুরু করে প্রশাধনী, জুতা, গহনা, ঘরের অন্দরসজ্জা সামগ্রী, ক্রোকারিজ ও ইলেকট্রনিক জিনিসপত্রসহ বিভিন্ন পণ্য কিনতে ক্রেতারা ভিড় করছেন। উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে ক্রেতারা বিপণিবিতানে এসে ঈদের কেনাকাটাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।

বৃহস্পতিবার সকালে সদরের বাজারে বিপণিবিতান ঘুরে দেখা গেছে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার ক্রেতা শাড়ি, লুঙ্গি, শিশু পোশাকের দোকানসহ গার্মেন্টস দোকানে তিল ধারণের ঠাঁই নেই। এমনকি ফুটপাতের দোকানগুলোতে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্যরা কেনাকাটায় ব্যস্ত। চৈত্রের প্রচুর- গরম উপেক্ষা করে ক্রেতারা প্রিয়জনের ঈদের পোশাক কিনতে এ দোকান সে দোকানে ভিড় করছেন।

দোকানিরা ক্রেতার পছন্দ মাথায় রেখে আলিয়া কাট, আরিগ্রাউন্ড, ইন্ডিয়ান গ্রাউন্ড, নাইরা কাট, সারারা, গাড়ারা ও পাকিস্তানি গাউন বেশি চলছে। এর মধ্যে ক্রেতাদের প্রধান আকর্ষণে পরিণত হয়েছে নারীদের ‘আলিয়া কাট’ আর ‘নাইরা কাট’ জামা। এ ছাড়া বাচ্চাদের পোশাক, বিশেষ করে বিভিন্ন নকশার পাঞ্জাবীতেও রয়েছে সমান আকর্ষণ। 
ঈদকে কেন্দ্র করে ব্যস্ততা বেড়েছে দর্জিপাড়ায়।

নিয়ামতপুর উপজেলার দর্জির দোকানগুলোর কারিগররা সবাই ব্যস্ত। কেউ করছে সেলাই, কেউ বোতাম লাগানোয়, কেউ কাপড় কাটায়, আবার কেউবা ইস্ত্রি করে অর্ডার বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য তৈরি জামা-কাপড় সাজিয়ে রাখছেন। দর্জিপাড়ার এমন চিত্র দেখলে মনে হবে এ যেন সুই-সুতার বিরামহীন যুদ্ধ।

মেয়েকে নিয়ে গ্রাম থেকে আসা এক ক্রেতা মোরশেদা বেগম বলেন, সব জিনিসপত্রের সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে কাপড়ের দাম। জামা কাপড়ের দাম অনেক বেশি। গতবছরের চেয়ে এবার দ্বিগুণ বেশি দামে পোশাক বিক্রি হচ্ছে। মেয়ে বাড়না ধরেছে এজন্য যত কষ্টই হোক না কেন, মেয়েকে নতুন পোশাক কিনে দিতেই হবে।

সানমুন টেইলাস এন্ড ফেব্রিকসের  স্বত্বাধিকারী মোখলেছার রহমান বলেন, সকল বয়সী শিশুদের বিভিন্ন ডিজাইন ও রঙিন জামা নিয়ে দোকান সাজিয়েছি। ঈদ যতই ঘনিয়ে আসছে ততই ক্রেতারা দোকানে আসতে শুরু করেছে। আশা করছি বিগত বছরগুলোর চেয়ে এবার ব্যবসা ভালোই হবে।

জুবায়ের ক্লথ স্টোরের স্বত্বাধিকার মাহবুর রহমান সবুজ বলেন, ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী মালামাল তোলা হয়েছে। গত বছরের চেয়ে এবার ঈদে ভালোই বেচাকেনা হচ্ছে। তবে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় মানুষ একটু হিসাব করে চলছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
lube
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat