×
সদ্য প্রাপ্ত:
ছাত্রদের সঙ্গে পরিচ্ছন্ন চট্টগ্রাম গড়ার অঙ্গীকার মেয়র ডা. শাহাদাতের দেবহাটায় জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত শহীদ আসিফ ও আহতদের স্মরনে স্মরন সভা এক্স-রে করে যুবকের পেটে মিলল ইয়াবা ৬০০ পিচ আমতলীতে কোরআন শরীফ ও মুহাম্মদ(স.)কে নিয়ে শিক্ষকের কটুক্তি কুড়িগ্রাম জেলা নদী ভাঙনের করাল গ্রাসে বিপর্যস্ত জনজীবন, কমে যাচ্ছে কৃষি ও বাসস্থানের জমি ফেনীতে শেষরাতে খামার কর্মচারীকে হত্যা, ৪ লক্ষ টাকার গরু ডাকাতি ছাত্রদের সঙ্গে পরিচ্ছন্ন চট্টগ্রাম গড়ার অঙ্গীকার মেয়র ডা. শাহাদাতের সম্মেলনে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য তকদীর হোসেন মো. জসিমের ওপর হামলা সরবরাহে কৃত্রিম সংকট তৈরিতে কঠোর পদক্ষেপ: বাণিজ্য উপদেষ্টা খুলনা আদালতের জেলা পিপি এড.তুষার, জিপি এড. জাকির
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৮-২১
  • ৭০ বার পঠিত
মেঝে পাকা টিনের ঘর। বারান্দায় ছেলের ছবির পাশে আনমনে বসে আছেন হারুন অর রশিদ (৮৪)। ঘরের ভেতর শুয়ে আছেন হাসিনা বেগম (৭০)। তাঁর চোখে ছলছল করছে পানি। প্রতিবছর আগস্ট এলেই ছেলে হারানোর বেদনায় এমন ভারাক্রান্ত হয়ে ওঠেন এই দম্পতি।

তাঁদের সন্তান মাহবুবুর রশিদ ২০০৪ সকালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় নিহত ব্যক্তিদের একজন। ২০০১ সালে সেনাবাহিনী থেকে অবসর নিয়েছিলেন মাহবুবুর। কিছুদিন পরই যোগ দেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত নিরাপত্তাকর্মী হিসেবে। তাঁর বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসার ফুলবাড়িয়ায়।

গত শনিবার ফুলবাড়িয়া গ্রামে গিয়ে জানা গেল, গ্রামের বাড়িতে কেবল মাহবুবুরের মা–বাবা বাস করেন। স্ত্রী ও দুই সন্তান ঢাকায় থাকেন। হাসিনা বেগমের শারীরিক অবস্থা এখন তেমন ভালো নয়। বললেন, ‘বুকের মধ্যে ধড়ফড় করে ওঠে। বয়সের ভারে এখন আর বুকভরে শ্বাস নিতে পারি না। আগস্ট মাস আসলেই কষ্ট ও জ্বালা বেড়ে যায়।’

হারুন-হাসিনা দম্পতির বড় ছেলে জন্মের দুই বছরের মধ্যে মারা যায়। সে জন্য মাহবুবুরই ছিলেন পরিবারের বড় সন্তান। সেই ছেলের মৃত্যুতে বেঁচে থাকার অবলম্বন হারিয়েছেন তাঁরা।

হারুন অর রশিদের অ্যাজমা ও শ্বাসকষ্টের সমস্যা। মাসে কয়েক হাজার টাকার ওষুধ লাগে। তিনি বলেন, ‘এত দিন হয়ে গেল, খুনিদের বিচার (শাস্তি) হলো না। মরার আগে খুনিদের শাস্তি দেখে যেতে চাই।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
lube
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat