×
সদ্য প্রাপ্ত:
বিয়ের ছয় মাস পর গলায় ফাঁস লাগিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যা কুড়িগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় মটরসাইকেল আরোহীর মর্মান্তিক মৃত্যু রাজবাড়ী হোমিওপ্যাথিক কলেজের প্রাচীর ভেঙে দখলে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা ফ্লিকের বার্সেলোনায় মুগ্ধ মেসি দেশের সব সংকট সমাধানে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন: তারেক রহমান ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল আরও ১০ জনের আওয়ামী লীগ মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থাকে বঙ্গোপসাগরে ছুড়ে ফেলেছে -অধ্যক্ষ মাওলানা শাহজাহান আল মাদানী বান্দরবানে নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত ছাত্রশিবিরের শতভাগ সদস্য মাদকমুক্ত: কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জাহিদুল ইসলাম আমাদের জ্ঞানের মাধ্যম হচ্ছে বই ময়মনসিংহ বিভাগীয় বইমেলা'র সমাপনীতে বিভাগীয় কমিশনার
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৮-১৫
  • ৬৫ বার পঠিত
জেনারেল জিয়াউর রহমান ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার নেপথ্যে ছিলেন জানিয়ে প্রমাণ তুলে ধরেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।

সোমবার (১৪ আগস্ট) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে এই তথ্য-প্রমাণ তুলে ধরেন তিনি।

ভিডিওর বিবরণে বলা হয়, সদ্য স্বাধীন দেশ, ভঙ্গুর অর্থনীতি, সমাজ, বৈদেশিক যোগাযোগ, সেই অবস্থাকেও চ্যালেঞ্জ করে দেশকে এগিয়ে নিচ্ছিলেন বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু যারা দেশকে স্বাধীন হতে দিতে চায়নি, তারা নিশ্চয়ই দেশকে গড়তে দিতে চাইবে না।

এ ক্ষেত্রে একক বাধা ছিলেন বঙ্গবন্ধু ও তার নৈতিকবোধ। এ জন্য তাকে সপরিবারে হত্যা করল ঘাতকরা। শুধু তা-ই নয়, হত্যাকাণ্ড ও বাঙালির পাল্টা জাতীয়তাবাদ বাস্তবায়নের নজির হিসেবে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের পুরস্কৃত করা হলো।
এতে বলা হয়, যেন ঘাতকরা জাতিকে রক্ষা করেছেন।

তৎকালীন ব্যবস্থাকে এমন পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, যেন কেউ এই হত্যাকাণ্ডের বিচার না চাইতে পারে।
ভিডিওতে বলা হয়, কুখ্যাত ইনডেমনিটি আইন প্রণয়নের মাধ্যমে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান ‘দায়মুক্তির সংস্কৃতি’ চালু করেছিলেন। যার মাধ্যমে কেউ যাতে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার না চাইতে পারে সেটি নিশ্চিত করা হয়েছিল।

এতে বলা হয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও দেশের প্রথম স্বৈরশাসক জেনারেল জিয়া খুনিদের বিদেশে বিভিন্ন মিশনে চাকরি দিয়ে আলিঙ্গন করেছিলেন।

বিদেশ থেকে চোখের জল ফেলা ছাড়া বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার কিছুই করার ছিল না। তারা দেশের বাইরে থেকে তাদের সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন।
ভিডিওর বিবরণে বলা হয়, ১৯৮০ সালে নোবেল বিজয়ী শন ম্যাকব্রাইড তিনজন বিশিষ্ট ব্রিটিশ আইনজ্ঞের সাথে যুক্তরাজ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার পরিবার ও চার জাতীয় নেতার হত্যাকাণ্ডের তদন্তের জন্য প্রথম তদন্ত কমিশন গঠন করেছিলেন।

ওই ভিডিওর বিবরণে আরো বলা হয়, ‘তবে জিয়াউর রহমান তাদের বাংলাদেশে আসার অনুমতি দেননি, যা সুষ্ঠু তদন্তে বাধা সৃষ্টির একটি স্পষ্ট প্রমাণ’।

এতে বলা হয়, খুনিদের মধ্যে রশিদ জার্মানিতে, ডালিম স্পেনে, নূর চৌধুরী কানাডায় এবং রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের দূত হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন।

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে জেনারেল জিয়াউর রহমানের জড়িত থাকার বিষয়টি বোঝা তাই কোনো রকেট সায়েন্স নয়।
১৫ আগস্ট দেশে আজ জাতীয় শোক দিবস পালিত হচ্ছে।

১৯৭৫ সালের এই দিনে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
lube
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat