×
সদ্য প্রাপ্ত:
ছাত্রদের সঙ্গে পরিচ্ছন্ন চট্টগ্রাম গড়ার অঙ্গীকার মেয়র ডা. শাহাদাতের দেবহাটায় জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত শহীদ আসিফ ও আহতদের স্মরনে স্মরন সভা এক্স-রে করে যুবকের পেটে মিলল ইয়াবা ৬০০ পিচ আমতলীতে কোরআন শরীফ ও মুহাম্মদ(স.)কে নিয়ে শিক্ষকের কটুক্তি কুড়িগ্রাম জেলা নদী ভাঙনের করাল গ্রাসে বিপর্যস্ত জনজীবন, কমে যাচ্ছে কৃষি ও বাসস্থানের জমি ফেনীতে শেষরাতে খামার কর্মচারীকে হত্যা, ৪ লক্ষ টাকার গরু ডাকাতি ছাত্রদের সঙ্গে পরিচ্ছন্ন চট্টগ্রাম গড়ার অঙ্গীকার মেয়র ডা. শাহাদাতের সম্মেলনে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য তকদীর হোসেন মো. জসিমের ওপর হামলা সরবরাহে কৃত্রিম সংকট তৈরিতে কঠোর পদক্ষেপ: বাণিজ্য উপদেষ্টা খুলনা আদালতের জেলা পিপি এড.তুষার, জিপি এড. জাকির
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৮-০৭
  • ৭১ বার পঠিত
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় ১০০ বারের মতো পিছিয়েছে। তদন্তকারী সংস্থা র‌্যাব জানিয়েছে তারা এখনও এই মামলার দুই অপরাধীকে খুঁজছে।

সোমবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজার র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা জানান র‍্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। 

তিনি বলেন, সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত অপরাধীকে ধরতে কাজ করছে র‌্যাব। যুক্তরাষ্ট্র থেকে ডিএনএ টেস্টের যে প্রতিবেদন এসেছে, সেখানে দুজন অপরাধীর বিষয়ে তথ্য পাওয়া গেছে। তাদের শনাক্তে কাজ চলছে। তাদের শনাক্ত করতে না পারায় এই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দিতে দেরি হচ্ছে।  

র‌্যাব মুখপাত্র বলেন, সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত আমরা অনেক আন্তরিকতা ও গুরুত্ব দিয়ে করছি। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের একটি কোম্পানিতে ডিএনএ স্যাম্পল পাঠিয়েছি। ওখান থেকে আসা প্রতিবেদনে দুজন সাসপেক্টের নমুনা পাওয়া গেছে। এই দুজন সাসপেক্টকে আমরা এখনো শনাক্ত করতে পারিনি। তাদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে।

প্রসঙ্গত ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের ভাড়া বাসায় খুন হন মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারওয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি। পরদিন সকালে ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করা হয়। এরপর ওই দিন রাতে নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। 

চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকাণ্ডটি সংঘটিত হওয়ার পর দেশব্যাপী সাংবাদিক সমাজে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে খুনিদের চিহ্নিত করা এবং তাদেরকে বিচারের আওতায় আনার দাবি ওঠে। পরিপ্রেক্ষিতে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন আশ্বাস দিয়েছিলেন দ্রুততম সময়ের মধ্যে রহস্য উদ্ঘাটন হবে। সেটি শুধু আশ্বাসেই রয়ে গেছে। 

তদন্তের বিষয়ে আজ র‌্যাব মুখপাত্র বলেন, দুজনের বিষয়ে আমরা তথ্য পেয়েছি, তবে আমরা এখনও সেই দুজনকে শনাক্ত করতে পারিনি। যে প্রতিবেদন আমরা পেয়েছি, সেখানে কংক্রিট কোনও তথ্য দেওয়ার মতো কিছু পাইনি। তদন্তকারী কর্মকর্তা এখনও সুনিশ্চিত নয়, কাদের ইনভলমেন্ট ছিল সেই হত্যাকাণ্ডে।

তিনি আরও বলেন, ‘তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত অপরাধীকে খুঁজে বের করা প্রয়োজন, কেউ যেন ভিকটিমাইজড না হয়। কোনো ধরনের বিতর্কে জড়াতে চাচ্ছি না। ডিএনএ টেস্টে পাওয়া দুই অপরাধীকে শনাক্তের কাজ চলছে। এই দুই জনকে শনাক্ত করতে পারলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে পারবো। ভিকটিমের পরিবারকেও আমরা বিভিন্ন সময় এসব তথ্য জানিয়েছি, তারাও এ বিষয়ে ওয়াকিবহাল।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
lube
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat