×
  • প্রকাশিত : ২০২৫-০২-২৬
  • ১২৮৭ বার পঠিত
সজিব, ভেদরগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধ:


শরীয়তপুর জেলার সখিপুর থানার নয়ন সরকার কান্দি গ্রামের ১,২ ও ৩ নং ওয়ার্ডের মেম্বার রেহানা আক্তার এর বিরুদ্ধে পরকীয়ার গুঞ্জন উঠলে। সত্যতা যাচাইয়ের জন্য তার এলাকায়  যায় "দৈনিক সোনালী কন্ঠ"টিম,এলাকাবাসী রেহানা মেম্বারকে বিয়ে ব্যবসায়ী বলে অভিযুক্ত করেন।  তিনি তার প্রথম স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে দ্বিতীয় স্বামী জসিম সরদারের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়।  জসিম সরদারের স্ত্রী থাকা অবস্থায় রেহানা আক্তার  বিভিন্ন পরকিয়ায় আসক্ত থাকে। পরকীয়ার বিষয়টি জসিম সরদার জানতে পাওয়ার পর স্ট্রোক করে প্যারালাইজড হয়ে যায়। তার চিকিৎসা না করে, তাকে ঘরে আটকে রেখে পরকিয়া চালিয়ে যায় বলে এলাকাবাসী জানে। জসিম সরদারের ভাতিজা আব্দুর রহমান (৩৩) তাকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিতে চাইলে রেহেনা আক্তার তাকে বাধা প্রদান করেন।এবং জসিম সরদার কে ডিভোর্স দিয়ে,ইউনুছ মিয়া(৩৬) এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। বিষয়টি জানাজানি হলে, এলাকাবাসী ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে  পুলিশের হাতে তুলে দেন। আওয়ামী লীগের দোসরদের সাহায্য নিয়ে থানা থেকে বের হয়ে কিছুদিন গা ডাকা দিয়ে থাকেন রেহানা মেম্বার । এবং পরবর্তীতে তিনি এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সাহায্য নিয়ে বাসায় ফিরে আসেন বলে এলাকাবাসী সোনালী কণ্ঠকে জানাই । 
রেহেনা মেম্বার এর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান,তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। তিনি পরকীয়ার ও ডিভোর্সের বিষয়গুলো অস্বীকার করেন। তিনি আরো বলেন তার স্বামীর কোটি টাকার সম্পত্তি আত্মসাৎ করার জন্য তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে যা একদমই সত্যি নয়। এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ইলিয়াস সরকার,আসিফ সরকার,সেকুল সরকার,নজুরুল সরদার এর কাছে বিষয়টি জানলে তারা রেহানা আক্তারকে তার  স্বামী জসিম সরদারের বাড়িতে উঠার অনুমতি দেন। অনুমতির বিষয়টি নজুরুল সরদারের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আসিফ সরকার, সেকুল সরকার মিলে রেহানা মেম্বারকে রবিবার রাতে বাড়িতে ঢোকার  অনুমতি দেয়। আমি (নজরুল সরদার) ও মাহবুব সরদার বাড়িতে ডুকতে সাহায্যে করি।
বি:দ্র: পরবর্তী পর্ব ও ভিডিও নিউজ দেখতে চোখ রাখুন "দৈনিক সোনালী কন্ঠের" পাতায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
lube
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat