×
সদ্য প্রাপ্ত:
বাউফলে সড়ক দু'র্ঘ'ট'না'য় নি'হ'ত ১ আ'হ'ত ২ শেরপুরে সাইবার নিরাপত্তায় সচেতনতাম‍‍ূলক সেমিনার সীমান্তে সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করে বিদ্বেষ মূলক মনোভাব পরিহার করার আহবানঃ ভারতীয় সেনা প্রধানের জাতীয় সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন ময়মনসিংহ জেলা শাখার আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয় বিশিষ্ট আলোকচিত্রী ও সাংবাদিক মুগনিউর রহমান মনি বর্ষসেরা ফটোগ্রাফার হিসাবে পুরস্কৃত ঝিনাইগাতীতে "স্বপ্নসারথি" সেশন অনুষ্ঠিত রূপগঞ্জে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে স্বজনদের সংবাদ সম্মেলন পশ্চিমবঙ্গের সোনারপুর থেকে অবৈধ প্রবেশকারী ৫ বাংলাদেশিকে গ্রেফতার কয়রায় বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃ -গোষ্ঠীদের মাঝে হাঁস-মুরগীর খাদ্য বিতরণ সাতক্ষীরা থেকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নিশি গ্রেফতার
  • প্রকাশিত : ২০২৪-১২-১২
  • ৪০ বার পঠিত
মোঃ মুনির , ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধিঃ
ঢাকা থেকে ভারতের আগরতলামুখী বিএনপির তিন অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের লং মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় গিয়ে শেষ হয়েছে।

বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় আখাউড়া স্থলবন্দর মাঠে জনসভার পর লং মার্চ শেষ হয়। এর আগে সকাল ৮টায় রাজধানীর নয়াপল্টন থেকে লং মার্চ শুরু হয়।

বিকেল ৪টার দিকে ঢাকা থেকে আসা লং মার্চের গাড়িবহর আখাউড়ায় প্রবেশ করে।তবে যানজটের কারণে সব গাড়ি বন্দর এলাকায় পৌঁছাতে পারেনি। এর আগে সকাল থেকে অন্তত জেলার বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ আখাউড়া আসতে শুরু করেন। দুপুরে বন্দর এলাকায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের শুরু হয়।

আগরতলা সহকারী হাইকমিশনে হামলা, জাতীয় পতাকা অবমাননা, মিডিয়ায় অপপ্রচার, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিএনপির তিন অঙ্গসংগঠন যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল বুধবার এই লং মার্চ কর্মসূচির আয়োজন করে।

এতে সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এস জিলানী। প্রধান অতিথি ছিলেন যুবদল সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না। বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন যুবদল সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন।ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম। এ ছাড়া বিশেষ অতিথি ছিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন।স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান। বক্তব্য দেন ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শ্যামল মালুম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসভাপতি ফখরুল ইসলাম।
রাকিবুল ইসলাম তার বক্তব্যে বলেন, ‘এ দেশে আওয়ামী লীগের কোনো অস্তিত্ব নেই। এ দেশের মানুষ ভারতের আগ্রাসী মনোভাব মোকাবেলায় ঐক্যবদ্ধ। আবার যদি পতাকা অবমাননা হয় তাহলে আমরা এর কঠোর জবাব দেব।’

নুরুল ইসলাম নয়ন বলেন, ‘ভারতে বাংলাদেশের পতাকা পোড়ানোর সময় সেখানে পুলিশ ছিল নীরব। এটি অবমাননা। তারা প্রতিবেশী দেশ। কিন্তু বন্ধু হতে পারেনি। তারা তিস্তার পানি না দিলেও ফেনী নদী থেকে নিয়ে গেছে। তারা পররাষ্ট্রনীতি কী হবে শেখায়, আগে তাদের জাহাজ ভিড়তে দিতে হয়। স্বাধীনতার পর থেকে তারা শোষণ করে।

মোনায়েম মুন্না বলেন, বাংলাদেশের জনগণ স্বাধীন চেতা। তারা নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। বাংলাদেশের বাইরে প্রভু নেই। তারা ভারতকে বন্ধু হিসেবে দেখতে চায়।



ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধিঃ


নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
lube
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat