×
সদ্য প্রাপ্ত:
কালীগঞ্জে আইন সহায়তা নিয়ে নেটওয়ার্কিং সভা নাগেশ্বরীতে উপবৃত্তি বাস্তবায়ন ও মনিটরিং সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ কর্মশালা-২০২৪-২৫ অনুষ্ঠিত শেরপুরে জনবস্তিতে চালকলে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ, বিপাকে গ্রামবাসী, প্রশাসন নিরব মহিপুরে ঘূর্ণিঝড়ের আগাম প্রস্তুতিমূলক মাঠ মহড়া প্রদর্শনী দেশের বিতর্কিত শিল্প প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপের ৬টি কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় আরও এক মাস বাড়িয়েছে এনবিআর জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে সাংবাদিকদের সঙ্গে পুলিশ সদস্য এসআই ফয়সালের ‘অসদাচরণ’ কনস্টাসকে ‘ধাক্কা’ দিয়ে সমালোচনায় কোহলি, পেতে পারেন শাস্তিও নতুন পরিচয়ে রিচি সোলায়মান যে কারণে প্রায় ৭ লাখ গাড়ি ফিরিয়ে নিলো টেসলা
  • প্রকাশিত : ২০২৪-১২-০৪
  • ২২ বার পঠিত
এম এ আজিজ , ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ
ঝালকাঠির নলছিটি কৃষি বিভাগের এক উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে টাকা নিয়ে কৃষি প্রণোদনা বরাদ্ধ দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সুবিদপুর ইউনিয়নে কর্মরত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদের বিরুদ্ধে স্থানীয় কৃষকরা নানা অভিযোগ করেন। জানা গেছে, কৃষকদের জন্য বরাদ্ধ বিনামুল্যে সার বীজ পেতে অসাধু ওই কৃষি কর্মকর্তাকে দিতে হয় জনপ্রতি ৫০০-১০০০ টাকা।

কৃষকদের অভিযোগ,সুবিদপুর ইউনিয়নে বেশিরভাগ প্রকৃত ও দরিদ্র কৃষকই প্রণোদনা থেকে বঞ্চিত। উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা স্থানীয় কিছু অসাধু লোকের সাথে হাত মিলিয়ে তালিকা তৈরি করে। নির্বাচিত মৌসুমী কৃষকরা চাহিদামত টাকা দিয়ে বরাদ্ধ নেয় প্রণোদনা। এতে বঞ্চিত হয় প্রকৃত কৃষকরা।যারা ওই তালিকায় স্থান পায় তাদেরও দিতে ঘুষের টাকা।

মাঠ পর্যায়ের অভিযুক্ত ওই উপ সহকারী কর্মকর্তার কারণে প্রকৃত কৃষকরা সার,বীজ ও প্রণোদনা পাচ্ছে না। তার মাঠ কর্মকর্তাদের একটি সিন্ডিকেট রয়েছে। সিন্ডিকেটের কারণে প্রকৃত কৃষকরা কৃষি অফিসের আওতায় বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। মাঠ কর্তা প্রতি বছর ঘুরেফিরে তাদের পছন্দ লোকদের তালিকাভুক্ত করে সার,বীজ ও কৃষি প্রণোদনা দিচ্ছেন।

এসব অভিযোগ অস্বীকার করে ষড়যন্ত্র বলে দাবি করেছেন অভিযুক্ত উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
lube
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat