বরগুনা জেলা সংবাদদাতা: বরগুনার তালতলী থেকে মনিরুজ্জামান মিন্টুকে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় উপজেলার সর্বস্তরের জনগন। তাই তিনিই হচ্ছেন আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী এমন গুঞ্জনই এখন উপজেলার সাধারণ জণগনের মুখে মুখে। এমন লক্ষকে সামনে রেখেই আগামী উপজেলা নির্বাচনে মনিরুজ্জামান মিন্টুর পক্ষে দলীয় সমর্থন দেবেন আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা, বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ ও তালতলী উপজেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ। জানা যায় তালতলী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি – সাধারণ সম্পাদক গণও এবারও ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। আগামী উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে জননেতা উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি, সাবেক সভাপতি তালতলী উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ, সাবেক চেয়ারম্যান তালতলী উপজেলা পরিষদ, মনিরুজ্জামান মিন্টুকে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় এখানকার উঠতি ভোটার সহ সর্বস্তরের জনগণ। স্থানীয় তরুণ প্রজন্মের নেতা-কর্মীদের সাথে আলাপের মাধ্যমে এমন তথ্য জানা গেছে। তাদের মতে জনবান্ধব এই আওয়ামী লীগ নেতা এরই মধ্যে স্থানীয় আওয়ামী লীগের আস্থার প্রতীক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। ইতিপূর্বে অত্র তালতলী উপজেলায় মনিরুজ্জামান মিন্টু বিপুল ভোটের ব্যবধানে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন, স্থানীয় রাজনীতিতে নিজেকে টেনে নিয়ে এসেছেন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। তিনি অত্র উপজেলায় বর্তমানে আওয়ামী লীগের কিং মেকার , তাইতো নিজ দলীয় কর্মী-সমর্থকসহ এলাকাবাসীর অধিক আগ্রহের কারণেই মনস্থির করেছেন আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে হেট্রিক জয়ের। এ ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ আওয়ামী লীগ-যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনের নতুন প্রজন্মের নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন, এলাকাবাসীর অত্যন্ত আস্থাভাজন ও তাদের সুখ-দুঃখের অংশীদার হিসেবে মনিরুজ্জামান মিন্টুকেই আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায়। এ উপজেলার উঠতি ভোটারদের মতে মনিরুজ্জামান মিন্টু আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি থাকায় স্থানীয় রাজণীতিকে যেভাবে সুসংগঠিত করে সাজিয়েছেন এবং নেতা-কর্মীদের আস্থা অর্জন করেছেন সেখানে মনিরুজ্জামান মিন্টুর বিকল্প কোন প্রার্থী নাই। এ ব্যাপারে স্থানীয় সুশীল সমাজের ব্যক্তিরা বলেন মনিরুজ্জামান মিন্টু একজন পরিপুর্ণ রাজনীতিবিদ। এই রাজনৈতিক নেতা দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ১৮ ঘণ্টাই রাজনীতির পেছনে ব্যয় করেন। স্থানীয় জনগণ তাকে সবসময়েই কাছে পায়। তাই স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা-কর্মীগণ এমন একজন কর্মীবান্ধব নেতাকেই উপজেলা চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চান। তাঁরা বলেন একজন যোগ্যনেতা হিসেবে জনগণের সাথে রয়েছে তার যথেষ্ঠ সম্পৃক্ততা। তিনি একজন ন্যায় বিচারক। মাদকের বিরুদ্ধে তিনি সবসময়ই সোচ্ছার ভুমিকা রেখে আসছেন যে কারনে আমাদের এলাকার সাধারণ জনগণই তাকে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে পেতে চায়। আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা বলেন,মনিরুজ্জামান মিন্টু হচ্ছেন মাটি ও মানুষের নেতা। একদম তৃণমূল থেকে কিভাবে দলকে সু-সংগঠিত রাখতে হয়। কিভাবে তৃণমূলের একজন নেতা-কর্মীর মন জয় করা যায় এসব গুণাবলী তার মধ্যে বিদ্ধমান। এলাকাবাসী তাদের নেতা হিসেবে ঘুরেফিরে তাকেই সবসময় কাছে পায় তাই তারপ্রতি এলাকার সাধারণ জনগনের বড় রকমের একটা আস্থা তৈরী হয়েছে। এ আস্থা থেকেই এলাকাবাসী তাকে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে পেতে চায়। এবিষয়ে মনিরুজ্জামান মিন্টু বলেন, আমি আওয়ামীলীগ সহ দলবল নির্বিশেষে সকল শ্রেণী পেশার মানুষদের সমর্থন চাই , আশা করি তারা আমাকে ভালোবেসে আগামী উপজেলা নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী করবে , আমি বিজয়ী হয়ে তালতলী উপজেলা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দিতে পারব, এবং স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ধারাবাহিকতায় তালতলী উপজেলাকে একটি মডেল উপজেলায় পরিণত করব। তিনি সর্বস্তরে জনগণের সহযোগিতা চান।
এ জাতীয় আরো খবর..