×
  • প্রকাশিত : ২০২৪-১২-১৪
  • ৬১ বার পঠিত
রাসেল ইসলাম, লালমনিরহাটঃ
লালমনিরহাটের আদিতমারী কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে কোনো তথ্যই সরবরাহ করা হয় না।বরং তথ্যের জন্য গেলে কিছু অনৈতিক কৌশল অবলম্বন করা হয়। এমন ঘটনা জেলায় কর্মরত একাধিক সংবাদকর্মীদের সাথে ঘটেছে। এমন নির্ভরযোগ্য প্রমাণ আছে প্রতিবেদকের কাছে।

গত জুন মাসে কম্বাইন্ড হার্ভেস্টার নিয়ে কথা হয় অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ুন কবিরের সাথে।তিনি এ বিষয়ে কথা বলতে চাননি। বরং তিনি নিজে তথ্য অধিকার ফরমে আবেদন করতে নির্দেশ দেন। তার পরামর্শে গত জুন মাসের ১১ তারিখ ও জুলাই মাসের ৪ তারিখে কম্বাইন্ড হার্ভেস্টার, কৃষি দপ্তরের মালামাল ক্রয় পদ্ধতি, গাছের চারা ক্রয় ও বিতরণ পদ্ধতি জানতে তথ্য অধিকারে আবেদন করা হয়।

সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে একাধিকবার তার অফিসে গেলে আবেদনের আপিল করতে নিষেধ করা হয়। আজ কাল করতে করতে প্রায় ৬ মাস পরে তিনি তথ্য পোষ্ট যোগে দিয়েছেন বলে দাবি করেন। পোষ্ট যোগে তথ্য দিলে প্রমাণ (রেজিস্ট্রি স্লিপ) থাকার কথা। এমন প্রশ্নে তিনি বৃহস্পতিবার দাবি করেন রেজিস্ট্রি স্লিপ আছে। স্লিপ দেখানো হবে। কিন্তু এরপর টানা ৪ দিন তার অফিসে গেলে তিনি দেখাননি। তিনি দাবি করছেন, স্লিপ আছে।তবে আজ স্টাফ নেই। কাল স্টাফ ঢাকায় গিয়েছে বিভাগীয় তদন্তে হাজির হতে। এমন সব অজুহাত দেখানো হচ্ছে।

বুধবার (১১ ডিসেম্বর) অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা প্রতিবেদককে বসিয়ে প্রায় এক ঘন্টা ফাইল খুঁজতে থাকেন। তবে সেই ফাইল খুঁজে পাওয়া যায়নি। ফাইল খুঁজতে থাকা সুজন চন্দ্র আরো সময় চেয়ে অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, আমার অনুরোধে আর একদিন সময় দেন।

এ বিষয়ে কৃষি কর্মকর্তা ওমর ফারুকের সাথে একাধিক দিন কথা বললে, তিনি বিষয়টি নিয়ে এগিয়ে যেতে নিষেধ করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
lube
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat