×
সদ্য প্রাপ্ত:
বিমান দুর্ঘটনায় আজারবাইজানের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে সৌদি আরব নওগাঁর পত্নীতলায় কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে কুমিল্লায় খালেদ সাইফুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের আসামি বিপ্লব আটক পলাতক আওয়ামীলীগ নেতার বাড়ী ডাকাতি: ক্ষতি নিয়ে পরিবারের দুরকম বক্তব্য বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী-দল বিএনপি,চকরিয়া পৌরসভা বিএনপি'র কার্যনির্বাহী কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে নির্বাচন শেষে বরগুনা প্রেস ক্লাবের ফলাফল প্রকাশ রূপগঞ্জে কৃষি জমিতে জোরপূর্বক বালু ভরাট করায় ভূমিদস্যু দালাল চক্রের সদস্যকে গণধোলাই দিলো কৃষকরা ময়মনসিংহে ৭০০ পিস নেশাজাতীয় ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার- ১ মোকামতলায় শহীদ আবু সাঈদ স্মৃতি আন্তঃজেলা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত দিনাজপুরে আত্মগোপনে থাকা সাবেক এমপিকে ধরতে পারলো না পুলিশ
  • প্রকাশিত : ২০২৪-১২-০২
  • ২২ বার পঠিত
সাহাবউদ্দিন বরগুনা প্রতিনিধি 
মাদ্রাসা পড়ুয়া এক ছাত্রীকে ফের অপহরণ করেছে দুর্বৃত্তরা। ছয়দিনেও ওই ছাত্রীর খোঁজ না পেয়ে ২ ডিসেম্বর ২০২৪ রোববার বরগুনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছেন অপহৃতার বাবা।

ট্রাইব্যুনালের বিচারক জেলা ও দায়রা জজ বেগম লায়লাতুল ফেরদৌস মামলাটি গ্রহণ করে বরগুনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) মামলাটি এজাহারভুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন।

আসামিরা হলো— বরগুনা সদর উপজেলার পোটকাখালী গ্রামের মো. বাদলের ছেলে সিরাজুল (২০) ও তার বন্ধু আবদুল কাদের হাজির ছেলে রফিক (২৩)। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন পাবলিক প্রসিকিউটর রনজুয়ারা সিপু।

ট্রাইব্যুনালে দায়ের করা মামলার বাদী অভিযোগ করেন, তার নাবালিকা মেয়ে বাড়ির পাশে একটি মাদ্রাসায় দশম শ্রেণিতে পড়াশোনা করে। মাদ্রাসায় যাওয়া আসার পথে তার মেয়েকে সিরাজুল উত্ত্যক্ত করে। ছাত্রীর পরিবার প্রতিবাদ করলে গত ২৫ সেপ্টেম্বর ওই ছাত্রীকে সিরাজুল তার বন্ধুদের নিয়ে অপহরণ করে ধর্ষণ করে।এ ঘটনায় ছাত্রীর বাবা ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন।এরপর বরগুনার গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ওই ছাত্রীকে ২৭ দিন পর উদ্ধার করে বাবার হেফাজতে দেয়।

২৭ নভেম্বর ওই ছাত্রী তার বাড়ির পাশের রাস্তায় বিকালে ঘুরতে যায়। এ সময় আসামি সিরাজুল ও তার বন্ধু রফিক দেখতে পেয়ে ছাত্রীকে খুনের ভয় দেখিয়ে মোটরসাইকেলে তুলে ফের অপহরণ করে নিয়ে যায়।

ছাত্রীর বাবা বলেন, আমার মেয়েকে আড়াই মাস আগে অপহরণ করে নিয়ে আসামি সিরাজুল ধর্ষণ করেছে। ডিবি পুলিশ উদ্ধার করে ৭ নভেম্বর আমার হেফাজতে দেয়। আবার ২৭ নভেম্বর ওই সিরাজুল ও তার বন্ধু রফিক আমার মেয়েকে জোরপূর্বক অপহরণ করে নিয়ে গেছে। আমরা ছয়দিন বিভিন্ন জায়গায় মেয়েকে খোঁজ করে পাইনি। আমি ও আমার স্ত্রী বরগুনা থানায় মামলা করতে যাই। পুলিশ আমার মামলা নেয়নি। আমার বিশ্বাস, আসামি সিরাজুল আমার মেয়েকে কোথাও আটক রেখে ধর্ষণ করেছে। এমনও হতে পারে আমার মেয়েকে আসামিরা হত্যা করে লাশ গোপন করতে পারে। আমার মেয়ে জীবিত নাকি মৃত তাও আমরা জানি না।

তবে মামলা না নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে বরগুনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, এ ব্যাপারে থানায় কেউ মামলা করতে আসেনি। মামলা করতে আসলে অবশ্যই মামলা নিতাম। বাদী সত্য কথা বলেননি।

 এ বিষয় আসল ঘটনার উদঘটন চায় সাধারন মানুষ। 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
lube
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat