×
সদ্য প্রাপ্ত:
চকরিয়ায় যুবদলের দ্বি বার্ষিকী কাউন্সিল সম্মেলন ২০২৪ অনুষ্ঠিত রাঙ্গাবালীতে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের দশম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবি চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ১ আরোহী নিহত" মহিপুরে চোর চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার দীর্ঘ ১৬ বছর পর দেশে আসলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিএনপি নেতা ইব্রাহিম ফরিদপুর বিসিসি ও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সাথে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজির বরগুনা পুলিশের বিশেষ কল্যাণ সভায় যোগদান ভান্ডারিয়াকে বাল্য বিবাহ মুক্ত উপজেলা ঘোষনা রাণীশংকৈলে পুষ্টি বিষয়ক সচেতনামূলক ক্যাম্পেইনিং পুষ্টি মেলার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরন গাইবান্ধায় পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার, সৎ মা আটক
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৩-১৪
  • ৬৫ বার পঠিত
দৌলতপুর মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি: দৌলতপুর উপজেলার ৩৫ নং চর গোবিন্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শারমিন সীমা তালুকদার উপজেলা শিক্ষা অফিসার জাহাঙ্গীর ফিরোজ এবং ৩৫ নং চর গোবিন্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শামসুল হকের বিরুদ্ধে আর্থিক লেনদেনের লিখিত অভিযোগ করেন। 

অভিযোগকারী শারমিন সীমা তালুকদার বলেন, আমি মোটরসাইকেল যোগে  স্কুলে যাওয়ার সময়  উপজেলা শিক্ষা অফিসের সামনে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত হই এবং চিকিৎসার জন্য উপজেলা শিক্ষা অফিসার  কাছে বলে ঢাকায় চিকিৎসার জন্য যাই। আমি অসুস্থ থাকার কারণে বেশিরভাগ সময় আমার মেডিকেলে থাকতে হয়। আমি বিনা বেতনে ছুটিতে থাকার জন্য শিক্ষা অফিসারের পরামর্শ নেই তখন বর্তমান উপজেলা শিক্ষা অফিসার জাহাঙ্গীর  ফিরোজ আমাকে নিয়ে অফিসে  তার পক্ষে বসিয়ে প্রধান শিক্ষক শামসুল হকের সামনে বলেন মাসে নয় থেকে দশ হাজার টাকা দিলে আপনার দুই একদিন  স্কুলে না আসলেও চলবে তখন আমি সেটা রাজি হই কারণ আমি শারীরিকভাবে খুবই অসুস্থ। ফেব্রুয়ারি মাস  ২০২৩ সাল থেকে আমি প্রতিমাসে নয় হাজার টাকা করে প্রধান শিক্ষকের হাতে দেই প্রধান শিক্ষক উপজেলা শিক্ষা অফিসার সহ সকলের মাঝে বন্টন করে দেয় কিন্তু গত অক্টোবর মাসে আমাকে বলে টাকা আরো বাড়িয়ে দিতে হবে এতে আমি অস্বীকৃতি  জানালে উপজেলা শিক্ষা অফিসের কর্মকর্তাগণ আমার দিগে বিশেষ নজর রাখেন এবং বারবার পরিদর্শন করেন  । আমাকে প্রথম দিন স্কুল পরিদর্শনে পেলেও  পরের পরিদর্শনে না পেয়ে আমাকে শোকজ করা হয় এবং আমি এর যথাযথ উত্তর দেই পরবর্তীতে আবারো শোকজ করা হয় এবং মৌখিকভাবে আমাকে সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মাসুদ করিম নানা সময় আজেবাজে কথা বলে এবং অযথা রাগারাগি করে। আমার ২০২৩ সালের হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর অনেক বাকি ছিল কিন্তু পরবর্তীতে দেখি ২০২৩ সালে আমার সব স্বাক্ষর দেয়া হয়ে গেছে। 

এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক শামসুল হক জানান শারমিন সীমা তালুকদার ঠিকমতো স্কুল করেনা তাকে আমি স্কুলে আসতে বললেও উপজেলা শিক্ষা অফিসারের সাথে ম্যানেজ করে স্কুলে আসে না, বলেন হাজিরা শীটে তার স্বাক্ষর ছিল না উপজেলা শিক্ষা অফিসার তার অফিস কক্ষে  হাজিরাশীট নিয়ে সব স্বাক্ষর দেয়। 

উপজেলা শিক্ষা অফিসার জাহাঙ্গীর  ফিরোজ বলেন, শারমিন সীমা তালুকদার আমার বিরুদ্ধে   আর্থিক লেনদেন সহ যে সকল অভিযোগ তুলেছেন তা মিথ্যা

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
lube
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat