×
সদ্য প্রাপ্ত:
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজশাহী বিভাগীয় প্রেসক্লাবের উদ্যোগে আলোচনা ও পরিচিতি সভা সুনামগঞ্জের ধর্মপাশায় ভাঙচুর ও প্রাণনাশের হুমকির ঘটনার প্রেক্ষিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত ভোলায় দেশীয় অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্রসহ বাবা - ছেলে আটক তারেক রহমান কথা দিলে কি কথা রাখেন ? আইনজীবী সাইফুল হত্যা: চন্দন দাসসহ ১০ জন গ্রেফতার সাংবাদিকদের ক্যামেরা নিয়ে ঢুকতে বাধা দেওয়া ইউএনওকে বদলি দেড় বছরেও শেষ হয়নি সড়কের কাজ।শুরুতেই অর্ধেক টাকা উত্তোলন বাউফলে শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় গ্রেপ্তার-১ শরনখোলায় রূপান্তরের বাস্তবায়নে ফসল উৎপাদন বৃদ্ধিতে স্কেলিং কর্মশালা অনুষ্ঠিত লামা সাংবাদিক ফোরাম'র দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন
  • প্রকাশিত : ২০২৪-১২-১৮
  • ৫ বার পঠিত
পরিতোষ বড়ুয়া রানা, চট্টগ্রাম:
চট্টগ্রামের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামি চন্দন দাসসহ আরও ১০ জনকে নতুন করে বিস্ফোরক আইনে গ্রেফতার (শ্যোন অ্যারেস্ট) দেখানো হয়েছে।  

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) চট্টগ্রামের ৬ষ্ঠ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কাজী শরীফুল ইসলামের আদালতে পুলিশের আবেদনের পর শুনানি শেষে এ আদেশ দেওয়া হয়।  

এর আগে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে চন্দন দাসসহ ১০ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। তদন্ত কর্মকর্তা তাদের গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।  

গ্রেফতার হওয়া বাকি আসামিরা হলেন— আমান দাস,রুমিত দাস,নয়ন দাস,গগন দাস,বিশাল দাস,রাজীব ভট্টাচার্য্য, দুর্লভ দাস,সুমিত দাস , সনু দাস  

গত ২৫ নভেম্বর রাজধানীর শাহজালাল বিমানবন্দরে বহিষ্কৃত ইসকন নেতা চিন্ময় ব্রহ্মচারীকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। পরদিন তাকে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।  

চিন্ময়ের গ্রেফতারের প্রতিবাদে তার অনুসারীরা চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে প্রিজনভ্যান আটকে বিক্ষোভ করেন। প্রায় তিন ঘণ্টার এ বিক্ষোভে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের একপর্যায়ে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।  

আইনজীবী সাইফুলের হত্যার ঘটনায় পুলিশ সংঘর্ষ, ভাঙচুর ও পুলিশের কাজে বাধাদানের অভিযোগে তিনটি মামলা দায়ের করে। এ ছাড়া নিহত সাইফুলের বাবা ৩১ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা এবং তার ভাই খানে আলম ১১৬ জনকে আসামি করে বিস্ফোরক আইনে আরেকটি মামলা করেন।  

চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট মফিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, “নিহতের ভাই খানে আলমের মামলায় প্রধান আসামি চন্দন দাসসহ ১০ জনকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করা হয়েছিল। আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর করেছেন।”  

সহকারী সরকারি কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী জানান, “এই ১০ আসামি সরাসরি আইনজীবী সাইফুল হত্যাকাণ্ডে জড়িত। আদালতের নির্দেশে তাদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া চলমান থাকবে।”  

তদন্ত প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
lube
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat