×
সদ্য প্রাপ্ত:
কালীগঞ্জে আইন সহায়তা নিয়ে নেটওয়ার্কিং সভা নাগেশ্বরীতে উপবৃত্তি বাস্তবায়ন ও মনিটরিং সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ কর্মশালা-২০২৪-২৫ অনুষ্ঠিত শেরপুরে জনবস্তিতে চালকলে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ, বিপাকে গ্রামবাসী, প্রশাসন নিরব মহিপুরে ঘূর্ণিঝড়ের আগাম প্রস্তুতিমূলক মাঠ মহড়া প্রদর্শনী দেশের বিতর্কিত শিল্প প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপের ৬টি কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় আরও এক মাস বাড়িয়েছে এনবিআর জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে সাংবাদিকদের সঙ্গে পুলিশ সদস্য এসআই ফয়সালের ‘অসদাচরণ’ কনস্টাসকে ‘ধাক্কা’ দিয়ে সমালোচনায় কোহলি, পেতে পারেন শাস্তিও নতুন পরিচয়ে রিচি সোলায়মান যে কারণে প্রায় ৭ লাখ গাড়ি ফিরিয়ে নিলো টেসলা
  • প্রকাশিত : ২০২৪-১২-০২
  • ২০ বার পঠিত
দেশে শুধু ব্যাংক খাতে যে পরিমাণ মন্দ ঋণ তৈরি হয়েছে, তার প্রকৃত পরিমাণ দিয়ে এমআরটি-৬ এর মতো ১৪টি ‘মেট্রো সিস্টেম’ অথবা ২৪টি ‘পদ্মা সেতু’ নির্মাণ সম্ভব ছিল। দেশের অর্থনীতিতে দুর্নীতির বিষয়ে তদন্তের ভিত্তিতে করা শ্বেতপত্রে এসব কথা বলা হয়েছে।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) প্রতিবেদনটি প্রকাশ করার কথা রয়েছে। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে তৈরি করা প্রতিবেদনটি রোববার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, বিগত সরকারের আমলে ব্যাংক থেকে যেসব ঋণ দেওয়া হয়েছে, সেখানে রাজনৈতিক প্রভাব স্পষ্ট ছিল। আর এই প্রভাব ব্যাংকিং খাতের সংকটকে আরও গভীর করেছে। আলোচ্য সময়ে যে পরিমাণ ঋণ মন্দ বা বিপর্যস্ত হয়েছে, তা ১৪টি ঢাকা মেট্রো সিস্টেম অথবা ২৪টি পদ্মা সেতু নির্মাণের খরচের সমতুল্য। ক্রমাগত ঋণখেলাপি ও হাই প্রোফাইল কেলেঙ্কারি আর্থিক স্থিতিশীলতা নষ্ট করেছে এবং মূলধনকে উৎপাদনশীল খাত থেকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে।

এতে আরও হয়, বিগত সরকারের আমলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশের ব্যাংক খাত। নামে-বেনামে ঋণ বের করা, বিদেশে অর্থপাচারসহ কপালে পিস্তল ঠেকিয়ে ব্যাংকের মালিকানা পরিবর্তনের মতো ঘটনাও ঘটেছে। ফলে ব্যাংক খাতের প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন নেমে গেছে শূন্যের কোঠায়, এখন যার চড়া মূল্য দিচ্ছে ব্যাংকসহ পুরো দেশ।

প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রবাসে কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো গত ১০ বছরে ভিসার জন্য হুন্ডির মাধ্যমে ১৩.৪ লাখ কোটি টাকা লেনদেন করেছে। এই টাকা ঢাকা এমআরটি লাইন-৬ (উত্তরা থেকে মতিঝিল) নির্মাণ ব্যয়ের চার গুণ। সিন্ডিকেট এবং এই শোষণমূলক নিয়োগের কারণে অভিবাসী শ্রমিকরা ন্যায্য কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত হয়েছেন এবং দেশে রেমিট্যান্সের পরিমাণ কমেছে।


নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
lube
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat