×
সদ্য প্রাপ্ত:
সোনারগাঁয়ে দুই দিনে প্রায় ৪ হাজার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন নির্বাচিত হলে সুখে দুখে সর্বদা নবীনগরবাসীর পাশে থাকবো: চেয়ারম্যান প্রার্থী এইচ এম আল আমিন তিতাসে দাবিকৃত চাঁদা না দেওয়ায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে আহত ২ সহোদর প্রতিপক্ষের হামলায় আহত ৩, গ্রেফতার-১ আইডিইবি ময়মনসিংহ শাখার সংবাদ সম্মেলন বরগুনায় জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশের অভিযানে গাঁজা সহ গ্রেফতার-২ গলায় ফাঁস দিয়ে কলেজ ছাত্রীর আত্মহত্যা ভান্ডারিয়ায় মৎস্যজীবিদের মাঝে জাল ও বকনা বাছুর বিতরণ রায়গঞ্জে দুর্নীতি বিরোধী বিতর্ক ও রচনা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রাফিক সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে হেলমেট ও ফুল বিতরণ
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৩-১৫
  • ৬২৭ বার পঠিত
নিজস্ব প্রতিবেদক: মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার আরিচা ঘাট হতে জাফরগঞ্জের এলাকা পর্যন্ত রাত দিন ২৪ ঘন্টা ১৫ থেকে ২০ টি অবৈধ ড্রেজার বাণিজ্য চলছে।এই অবৈধ ড্রেজার বাণিজ্য সিন্ডিকেটের  মুল হোতা তেওতার হালিম এবং জাফরগঞ্জের বেকারি  জাকির, মোমিন, নান্নু, ফরহাদ,রাকু সহ অজ্ঞাত ৪০ থেকে ৫০ জন অবৈধ ড্রেজার ব্যবসায়ীরা, সরকারি আইন অমান্য করে যমুনা নদীর পাড় ঘেঁষে, ড্রেজারের পাইপ দিয়ে বালু পাচার করে কোটিপতি বনে গেছেন, সেই সাথে সরকারের নদী পাড়ের বেরিবাধ ও রাস্তাঘাট হুমকির মুখে ফেলে দিয়ে সরকারের হাজার কোটি টাকা লোকসানের ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে। শুধু তাই নয় নদী পাড়ের বসত বাড়িঘর ভেঙে একসময় বিলীন হয়ে যাবে।এছাড়া নদী পার হতে পাইপ দিয়ে বালু পাচারের ফলে,নেহালপুরের চক সহ তেওতা ইউনিয়নের তিন ফসলী কৃষি জমির উপর দিয়ে জোর করে পাইপ নেওয়ার ফলে, তিন ফসলি কৃষি জমির অপচয় এবং পাইপ লিক হয়ে বালু পড়ে প্রায় শতবিঘা তিন ফসলি কৃষি জমি ধ্বংস হয়ে সাধারণ কৃষকরা ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।নদী পাড়ের সাধারণ মানুষ অবৈধ ড্রেজার ব্যবসায়ীদের ভয়ে মুখ খুলতে সাহস এবং প্রশাসনের নিকট অভিযোগ দিতে সাহস পাননা।সাধারণ মানুষ বলেন দিন যতই যাচ্ছে, ততই আমরা প্রশাসনের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলছি। এযাবৎকাল নদী পাড়ের বেরিবাধ, রাস্তাঘাট, নিহালপুর চক,তেওতা ইউনিয়নের তিন ফসলি কৃষি জমি রক্ষায় প্রশাসন ঢিলেঢালা অভিযান ছাড়া কিছুই করতে পারেনি।সাধারণ জনগণ বলেন প্রশাসন যদি অভিযান চালানোর পাশাপাশি, অবৈধ ড্রেজার বাণিজ্য সিন্ডিকেটের  মূল হোতাসহ সকল অবৈধ ড্রেজার ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সরকারি মামলা দায়ের করত, তাহলে নদী পাড়ের বেরিবাধ,রাস্তাঘাট, বসত বাড়িঘর, নেহালপুর চক সহ তেওতা ইউনিয়নের তিন ফসলি কৃষি জমি রক্ষা পেত। এ বিষয়ে তেওতা ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কে ফোন করে পাওয়া যায়নি। শিবালয় উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি বদলি জনিত কারণে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। শিবালয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে ফোন করে জানালে, তিনি বলেন আমরা একাধিকবার অভিযান করেছি,আবারও অভিযান করব।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
lube
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat