×
সদ্য প্রাপ্ত:
চট্টগ্রামে ছাত্র আন্দোলনে গুলি করে হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ১ পরিবর্তন সম্ভব, পরিবর্তন চাই স্লোগানে রাজশাহীতে গণসংহতি আন্দোলন বরগুনায় ট্রাফির চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত বিশ্ববিদ্যালয়ের পিকনিক বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু অনুমোদন ছাড়াই ৫ বছর ধরে চলছে মেসার্স শানু ব্রিকস নামে ইটভাটা নবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনারদের শপথ কাল ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘুষ প্রদান মামলার রায় স্থগিত সেবার ব্রতে চাকরি’ এই শ্লোগানে শেরপুর জেলার টিআরসি পদে নিয়োগ লক্ষ্যে প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত বরগুনায় সিঁধ কেটে নারীকে হত্যা মানিকগঞ্জে ৭১’র তেরশ্রী গণহত্যা দিবস পালন
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৮-০৪
  • ৬০ বার পঠিত
অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করতে সব রাজনৈতিক দল, সমর্থক ও নিরাপত্তা বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশন। অতি প্রয়োজন ছাড়া পুলিশকে বলপ্রয়োগ না করার আহ্বানও জানায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিল।

আজ শুক্রবার (৪ আগস্ট) সংস্থাটি তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রেস নোটে এ তথ্য জানায়। সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার দপ্তরের (ওএইচসিএইচআর) এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এই আহ্বান জানানো হয়।

ব্রিফিংয়ে মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনের মুখপাত্র জেরেমি লরেন্স বলেন, কয়েক মাসে বিরোধীদের বেশ কয়েকটি সমাবেশে সহিংসতা ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটেছে। পুলিশ সেখানে রাবার বুলেট, কাঁদানে গ্যাসের শেল ও জলকামান ব্যবহার করেছে।

তিনি বলেন, কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই মানবাধিকারের বাধ্যবাধকতা মেনে চলতে হবে এবং জনগণের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অধিকার চর্চার সুযোগ দিতে হবে। এ ছাড়া তৃতীয় কোনো পক্ষ জনগণের সেই অধিকারকে দমন করতে চাইলে, তাদের অধিকার রক্ষায় নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে।

জেরেমি লরেন্স বলেন, বাংলাদেশ যেহেতু আগামী বছরের জানুয়ারিতে একটি সাধারণ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, আমরা সকল রাজনৈতিক দল, তাদের সমর্থক এবং নিরাপত্তা বাহিনীকে একটি শান্তিপূর্ণ, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য অনুরোধ করছি যাতে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু ব্যালট সম্ভব হয়।

প্রেস নোটে তিনি বলেন, বিরোধীদের বেশ কয়েকটি সমাবেশে পুলিশ রাবার বুলেট, কাঁদানে গ্যাসের শেল ও জলকামান ব্যবহার করেছে। পোশাকধারী পুলিশের পাশাপাশি সাদাপোশাকের ব্যক্তিদের প্রতিবাদকারীদের দমনে হাতুড়ি, লাঠি, ব্যাট ও লোহার রডসহ নানা ধরনের বস্তু ব্যবহার করতে দেখা যায়। এসব ঘটনায় বিরোধীদলের সমর্থকদের পাশাপাশি কিছু পুলিশ সদস্যও আহত হয়েছেন।

জ্যেষ্ঠ বিরোধী নেতাদেরও প্রকাশ্যে মারধর করা হয়। এমনকি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে তাদের বাড়িতে অভিযানও চালানো হয়। সমাবেশের আগে ও সমাবেশকালে বিরোধীদলের শত শত নেতাকর্মী ও সমর্থকদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশের অতিরিক্ত বল প্রয়োগের না করা আহ্বান জানিয়ে ব্রিফিংয়ে বলা হয়, আমরা পুলিশের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। কেবল জরুরি প্রয়োজনে নিয়ন্ত্রিতভাবে বল প্রয়োগ করা যেতে পারে।

যদি করতেই হয়, বৈধতা, সংযমের ভিত্তিতে এবং যৌক্তিক কারণ সাপেক্ষে তা করতে হবে। অতিরিক্ত বল প্রয়োগের বিষয়টি অবশ্যই দ্রুত তদন্ত করতে হবে এবং দায়ী ব্যক্তিদের অবশ্যই জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে বলে এতে উল্লেখ করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
lube
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat